Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

প্রখ্যাতব্যক্তিত্ব

অত্র এলাকার গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি বলতে জনাব আলহাজ্ব বিচারপতি টি.এইচ.খানকে বুঝানো হয় । তিনি ৩০/১২/১৯২৪ ইং সালে ময়মনসিংহ জেলার হালুয়াঘাট থানার ৬ নং বিলডোরা ইউনিয়নের ঔটি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৪০ সালে ময়মনসিংহ জেলাধীন ফুলপুর উপজেলার  ফুলপুর উচ্চ বিদ্যালয় হইতে কৃতিত্বের সাথে মেট্রিকুলেশান পাশ করেন। তিনি ১৯৪২ সালে ময়মনসিংহ আনন্দমোহন কলেজ হইতেকৃতিত্বের সাথে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে ইংরেজীতে অনার্স এবং দর্শন ও আইন শাস্ত্রে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন। উলেক্ষ হালুয়াঘাট উপজেলায় তিনিই প্রথম মুসলিম হিসেবে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন। শিক্ষা জীবন শেষে পাবনা এর্ডওয়ার্ড কলেজে শিক্ষকতা দিয়ে তিনি তাহার কর্মজীবন শুরম্ন করেন। পরবর্তীতে তিনি ঢাকা জগন্নাথ কলেজে ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে দর্শন শাস্ত্রে শিক্ষকতা করেন। শিক্ষকতা ছেড়ে ১৯৫১ সালের ১৪ ই মার্চ আইন পেশায় নিয়েজিত হন। তিনি ১৯৬৯ সালে তদানিমত্মন পূর্ব পাকিস্থান হাইকোর্টের বিচারপতি নিযুক্ত হন। তিনি ১৯৭৭ থেকে ১৯৭৮ এবং ১৯৯৪ থেকে ১৯৯৫ সালে হাইকোর্ট বারের সভাপতি ছিলেন। তিনি ১৯৭৭ থেকে ১৯৮০ সাল পর্যমত্ম বাংলাদেশ রেডক্রস সোসাইটির ট্রেজারার ছিলেন এবং ১৯৭৯ থেকে ১৯৮০ সাল পর্যমত্ম দক্ষিণ এশিয়া রিজিওনাল রেডক্রিসেন্ট সোসাইটির ভাইস প্রেসিডেন্ট নিযুক্ত হন।

তিনি ১৯৭৯ সালে ১৪৯ ময়মনসিংহ-১ নির্বাচনী এলাকা হইতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) থেকে জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন এবং ১৯৮১ সালে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের আইন ও সংসদ বিষয়ক, শিক্ষা, ক্রীড়া, সংস্কৃতি, ভূমি ও ধর্ম মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী নিযুক্তহন। তিনি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবি ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন।  তিনি ১৯৯২ হইতে ১৯৯৪ সাল পর্যমত্ম বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য ছিলেন। তিনি জাতিসংঘ কর্তৃক আমত্মর্জাতিক আদালতে  ICTRএর স্থায়ীভাবে ১৯৯৫ থেকে ১৯৯৯ সাল পর্যমত্ম চার বছর মেয়াদে বিচারপতি হিসেবে নিয়েজিত ছিলেন এবং বিচারপতি থাকা কালীন সময়ে একটি গুরম্নত্বপূর্ন রায়ও প্রদান করেন যাহা আমত্মর্জাতিক ভাবে প্রসংশিত হয়েছে। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) এর সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং সুপ্রিম কোর্ট এর জেষ্ঠ্য আইনজীবি হিসেবে আইন পেশায় নিয়োজিত আছেন।